একজন চরিত্রহীন শিক্ষক





হিন্দী গানটা ছিলো এরকম, ইশকিও গালিও-মে নো এন্ট্রী...  এই গানের সাথে মঞ্চে উঠে মেয়েদের সাথে জাফর ইকবালের নাচানাচির ভিডিও নেটে প্রকাশিত হবার পর ব্যাপক সমালোচনার ঝড় ওঠে । একজন শিক্ষক কিভাবে পারেন এমন অসভ্যতা করতে । কিভাবে পারেন আমাদের জাতিস্বত্তা বিদ্ধনসী হিন্দী উদ্যাম গানে উতসাহ দিতে ?

মুলগ্রুপ-ইনফো নিয়ে অভিযোগের জবাব ও জাফর ইকবালের বই-নকল-সমগ্র

Jafor Iqbal is working against Islam: এই গ্রুপের বর্ণণা আর ওয়াল পড়ে কিছু কথা মনে হলো যা ওয়ালে লিখলে স্থান সংকুলান হবে না বলে ডিস্কাশন বোর্ডে লিখছি।

১। "যতগুলো বই তিনি লিখেছেন, বিশেষ করে সায়েন্স ফিকশন - কোনটাই তার মৌলিক লেখা না । বিদেশি গল্প থেকে থীম ধার করে লিখেছেন বাংলায় ।"
এখানে কোন কোন বিদেশি বই থেকে উনি নকল করেছেন, তার তথ্যসূত্র দিলে ভালো হতো, এখানকার কারো কারো মত আমি ও এটা মনে করি।।

জাফর ইকবাল যেভাবে ইসলাম নিয়ে বিদ্রুপ করে

"ওরা দল বেধে যাচ্ছে,সবার থেকে একটু পিছনে আরিফ। ও সব সময়ই এরকম, দলের ভেতর থেকেও দলছাড়া,ওর হাতে একটি ছোট লাঠি,সেটা ঘোরাতে ঘোরাতে যাচ্ছে। হঠাত কী মনে পড়ায় এগিয়ে এসে বলল,মানুষকে সালাম দিলে ক-কয় নেকী জানিস? ওকে ঠাট্টা করে ফজলু বলল, ক-কয় নেকী?  আরিফ তার তোতলামো নিয়ে ঠাট্টা তামাশায় কখনো কিছু মনে করেনা। তাই না ক্ষেপে গম্ভীর গলায় বলল, বিশ নেকী। তুই কীভাবে জানিস? আমাদের বা-বাসায় পিছনে মাইকে ওয়াজ হয়,সেখানে মোউলভী সাহেব বলেছেন।  ফজলুর সব কিছুতেই ঠাট্টা, এবারও তার ব্যতিক্রম হল না। এক নিশ্বাসে সবাইকে সালাম দিয়ে বুক ঠুকে বলল, আমার পাঁচ কুড়ি একশ নেকী হয়ে গেল!কত নেকী হলে বেহেস্তে যাওয়া যায়রে?  আরিফ সেটা বলতে পারলনা। ওয়াজে বলা হয়নি। ফজলুর বুদ্ধিটা অবশ্যি খারাপ না, একবার সংখ্যাটা জেনে নিলে শুধু মানুষকে সালাম দিয়েই বেহেস্তে যাওয়া যেত, কষ্ট করে আর নামজ রোজা করতে হতনা।” (দুষ্টু ছেলের দল)

শাবিপ্রবিতে জাফর ইকবালের “স্যার” লেটেষ্ট দুর্ণীতি

- http://tinyurl.com/nwvfps

LINK : http://www.dailynayadiganta.com/2009/06/23/fullnews.asp?News_ID=152027&sec=7

শাহ্জালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবি) কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (সিএসই) বিভাগে শিক্ষক নিয়োগকে কেন্দ্র করে ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়েছে বিভাগের প্রধান প্রফেসর ড. জাফর ইকবাল। প্রথম স্খানসহ অন্যান্য মেধাবীদের টপকে ষষ্ঠ স্খানধারী একজন ছাত্রকে ওই বিভাগের শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ দেয়ায় বিভাগীয় প্রধানের বিরুদ্ধে স্বজনপ্রীতির অভিযোগ উঠেছে। ‘সাদাসিধা কথা’র লেখক খ্যাত ও একটি বিশেষ গোষ্ঠীর প্রফেসর ড. জাফর ইকবাল ওই বিভাগের বিভাগীয় প্রধান হওয়া সত্ত্বেও বিতর্কিত এ নিয়োগ নিয়ে ক্যাম্পাসে ব্যাপক বিতর্কের সৃষ্টি হয়েছে।

মিলিয়ে দেখুনতো জাফর স্যারের মেয়ে কিনা!!!

জাফর ইকবাল স্যার, নিজের পূত্র কণ্যাদের আগে মানুষ করেন, তারপর আমাদেরকে নীতির কথা শোনান। আমাদের মা-বোনদের হিজাব বোরকা নিয়ে প্রশ্ন তোলার আগে নিজের মেয়েকে অন্তত বাঙালী হবার শিক্ষা দিন। আপনার মেয়ের কান্ডকীর্তী দেখে বাঙালী হিসেবে লজ্জিত হচ্ছি । দেখেন কান্ড : 
 

জাফর ইকবালের কণ্যা ইয়েশিমের ফেসবুক এলবাম থেকে যে কেউ দেখতে পারেন ছবিগুলো । লিংক : Click This Link (আপডেট)


জাফর কন্যার বাঙালীয়ানা পোশাক ও আচরনে ফুটে উঠেছে। এই জাফর ইকবালেরাই বাঙালীত্ব কপচিয়ে হাজারো তরুনের ব্রেন ওয়াশ করে।

জাফর ইকবাল স্যার সমীপেষু,

কৃপণ হিসেবে আমার একটা বদনাম আছে। ঢাকা ভার্সিটির ছাত্র থাকাবস্থায় সোবহানবাগ থেকে কার্জন হল অবধি সাইকেল চালিয়ে যেতাম বলে বন্ধুরা এ মর্মে নির্দোষ টিটকারি মারত যে আমি যেন সাইকেলের বদলে রিকশা চালিয়ে যাই; এতে আমার ভার্সিটি যাওয়ার খরচ তো বাঁচবেই সাথে দু’পয়সা কামাইও হবে। বিদ্রুপ বন্ধুত্বসুলভ হলেও দাগ কিন্তু মনে একটু কাটেই। এই আমি যখন মুহাম্মদ জাফর ইকবাল স্যারের “তোমাদের প্রশ্ন আমার উত্তর”- পড়লাম তখন সেই সব দাগ মুছে অহংকারের আল্পনা আঁকলাম মনে – আমার ছোট বেলার হিরো সাইকেল চালিয়ে কার্জন হলে যেত, আমিও যাই – বড় হয়ে আমি নিশ্চয়ই তার মত হতে পারব! আমার এ হিরোভক্তি নিয়েও কথা শুনতে হয়েছে – আমরা নাকি জাফর ইকবাল জেনারেশন – তার মত লেখার চেষ্টা করি, তার মত করে কথা বলি। কথাটা সত্য বিধায় খারাপ লাগলেও আপত্তি করিনি।

আমার হিরোর অবস্থান থেকে জাফর ইকবাল স্যারের পতন শুরু হয় একটা সাক্ষাতকার পড়ার পর থেকে। তিনি এক প্রশ্নের উত্তরে বললেন “মানুষের উৎপত্তি ক্রমবিবর্তন থেকে তা মাধ্যাকর্ষণ শক্তির মত ধ্রুব সত্য” লেব্বাবা! আমি জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং এর ছাত্র হিসেবে ক্রমবিবর্তন নিয়ে অনেক ঘাটাঘাটি করেও তো কোন বড় মাপের বিজ্ঞানীকে নিঃসন্দেহ প্রমাণ দিতে দেখলাম না। এরপর স্যারের আরো সব আচরণে খটকা বাড়তেই থাকল। উনাকে মেইল করলাম – স্যার, আমি অধম আপনার বড় ভক্ত। আমার কটা প্রশ্নের উত্তর দেবেন দয়া করে –
১. আপনি কি আল্লাহকে একমাত্র উপাস্য হিসেবে বিশ্বাস করেন?
২. মুহাম্মদ সাল্লালাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে আল্লাহর প্রেরিত রসুল হিসেবে বিশ্বাস করেন?
৩. পরকালে সব কিছুর হিসাব নিকেশ হবে এটা মানেন?

Prof Zafar Iqbal : A culprit Professor?

All over the world, a University Professor is evaluated with his research activities. A professor’s main duties are to create knowledge through extensive research, publishing papers in reputed journals, doing research projects and making patents.

After joining as a professor in Computer Science & Engineering Department of Computer Science & Engineering, University of Science & Technology, Bangladesh what research activities has been done by Prof Zafar Iqbal?

নকলবাজী -২

মুহম্মদ জাফর ইকবালকে বলা হয় এদেশের সাইন্সফিকশনের পুরোধা। তাঁর প্রথম কল্পবিজ্ঞানগ্রন্থ কপোট্রনিক সুখদুঃখের পেছনের গল্পটি জাঁক করে তিনি অনেক জায়গাতেই বলেছেন। আসুন, তাঁর মুখ থেকেই শুনি।

'প্রথম গল্পটি বিচিত্রায় প্রকাশিত হবার পর কেউ কেউ এটাকে বিদেশি গল্পের অনুকরণ বলে সন্দেহ প্রকাশ করে কাগজপত্রে লেখালেখি করেছিলেন। আমি তখন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র, অল্পতেই বিচলিত হয়ে যাই। বিদেশি গল্পের অনুকরণ না করেই সায়েন্স ফিকশান লেখা সম্ভব প্রমাণ করার জন্যে আমি তখন রেগেমেগে অন্য গল্পগুলি লিখেছিলাম।'
(সূত্র: সায়েন্স ফিকশান সমগ্র)

তো, জাফর স্যার মৌলিক লেখালেখি করেন, এটা জেনে (এবং বিশ্বাস করে) যখন তাঁর একজন গুণমুগ্ধ ভক্তে পরিণত হচ্ছিলাম, তখনই ধাক্কাটা খেলাম।

Zafar Iqbal Sir Should not Inspire HINDI-Culture : Should Not Inspire Dance-Culture

why we are criticizing


Zafar Iqbal for this video?


... . বাংলাদেশের নাগরিক হিসেবে বাঙালী সংস্কৃতিকে আমরা সর্বোচ্চ আসনে রাখতে চাই । অপসংস্কৃতির ভয়ানক আগ্রাসনে আমাদের দেশের তরুন-যুবা সমাজ যে দিনে দিনে অনেকটাই বিকৃত-মনস্ক আর উচ্ছৃঙ্খল জীবন যাপনে ঝুকে পড়ছে, কে তা অস্বীকার করতে পারবে ? এই অপসংস্কৃতির সবচেয়ে আগ্রাসী অংশটা আসে ব্রাক্ষ্মন্যবাদী হিন্দী সংস্কৃতি থেকে । এই ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে ড. জাফর ইকবাল খুবই চটুল আর নোংরা ধরনের একটা হিন্দী গানের সাথে নেচে উপস্থিত তরুনীদের উৎসাহিত করছেন । লক্ষ্য করুন, আমাদের মূল আপত্তি এই জায়গাটিতেই । একজন প্রভাবশালী শিক্ষক হয়ে তিনি কিছুতেই এমন নোংরা হিন্দী গানকে উতসাহ দিতে পারেন না । গানটির টাইটেল এখানে লিখে দিচ্ছি.. খুব উতসাহীরা চাইলে সার্চ করে দেখে নিতে পারেন, কতটা বিকৃত সংস্কৃতির উতসাহদাতা এই গান "ইশক-কি-গালিওমে নো এন্ট্রী !......"

জাফর ইকবাল বাঙালি জাতিকে কি দিয়াছেন? (আলেকজান্ডার ডেনড্রাইট)

জাফর ইকবালের সহোদর ভ্রাতা হুমায়ূন নন্দিত নরকে, আগুনের পরশ মনি লিখিয়াছেন, একুশে পদক পাইয়াছিলেন। নিজের পিএইচডি করা বিষয়ের উপর ঢাবিতে অধ্যাপনা করিয়াছেন। মহান মুক্তিযুদ্ধ লইয়া অনেক চলচিত্র, উপন্যাস লিখিয়াছেন। 'কোথাও কেউ নেই' নাটক দিয়া সারাদেশ কাপাইয়াছেন। আর তদাস্থলে জাফর মশাই মার্কিন মুল্লুক হইতে ফিরিয়া এ যাবত কি করিলেন?

Critical evidences of the fact that Dr. Muhammad Zafar Iqbal Is working against Islamic Aqidah

মুসলিম হিসেবে নিশ্চই আমরা সবাই গর্ব বোধ করি এবং আমাদের মাতৃভূমি বাংলাদেশ নিয়েও আমরা অত্যন্ত গর্বিত। এই গৌরবের একটা প্রধান কারণ হল এখানে মুসলিমরা যদিও নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ট কিন্তু তারা অন্যান্য বিশ্বাসের মানুষদের সাথে অত্যন্ত সুদৃঢ় আত্নার আত্নীয়তার বন্ধনে আবদ্ধ। পার্শ্ববর্তীদেশ গুলোর মত কেউ চাইলেই এখানে ধর্মীয় দাঙ্গা উস্কে দিতে পারেনা। এদেশের মানুষ ঐতিহ্যগতভাবেই পারস্পরিক মাতামতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল এবং গনতান্ত্রিক সংস্কৃতি তে অভ্যস্থ।

We are AGAINST the PROPOSAL of JAFAR IQBAL about Excluding RELIGION STUDIES from syllabus

সাম্প্রতিক সময়ে বর্তমান সরকার দিন বদলের কথা বলে বেশ কিছু বিতর্কিত এবং স্পর্শকাতর সিদ্ধান্তের কথা বলেছেন। তার মাঝে সবচেয়ে অদূরদর্শী সম্ভবত শিক্ষাব্যবস্থাকে ধর্ম নিরপেক্ষ করার প্রস্তাবটি। আর এই উদ্যোগে সরকারের উচ্চ মহল যাদেরকে সক্রিয়ভাবে পাশে পেয়েছেন, তার মাঝে দু:খজনকভাবেও রয়েছেন তরুণ প্রজন্মের ক্রেজ মুহাম্মাদ জাফর ইকবাল।

মুসলিম কি করিয়া ধর্মনিরপেক্ষ হয়? এমনকি অন্যরা? (Dhormoniropekhkhota=Nastikota)

KNOW about ZAFAR IQBAL on Friday, February 5, 2010 at 4:50am
গত কয়েকবছর ধরে শব্দগুলো কানে বাজছে। মডারেট মুসলিম। ধর্মনিরপেক্ষ বাংলাদেশ। সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি। মুসলিম উম্মাহ। ইত্যাদি। ইত্যাদি। ভাব চক্কর থেকে পরিস্কার যে কথাবার্তাগুলো খুব বেশী পোক্ত না। কথার কথা। জাতে উঠার জন্য মৌসুমী আলাপ। এসব মৌসুমী শব্দমালার তেমন কোন কম্প্রিহেনসিভ অর্থ নাই। তবু সমাজের খুবই ক্ষুদ্র কিন্তু প্রভাবশালী একটি অংশ ভাঙ্গা ক্যাসেটটি বাজাচ্ছে যেমন গাঁও গেরামের চা দোকানে এখনো বাজে পুরনো হিন্দী গান- তেরা লাল কো পাটকা মাল মাল ইয়ে হ্যায়....বাবুজি কিংবা ফাতেমা কুলসুমার জারি। মাত্রাতিরিক্ত স্মার্ট ও দুর্নীতির দায়ে একদা লাইসেন্স বাতিলকৃত একুশে টিভি ফাঁকে ফুঁকেই ধর্ম রাজনীতির হাতিয়ার হতে পারেনা। ইসলাম শান্তির ধর্ম। আমরা ধর্মনিরপেক্ষতায় বিশ্বাস করি জাতীয় টেলপ প্রচার করছে। শহর ঢাকার নব্য আকন্ট লুটতরাজে লিপ্ত ধনিক শ্রেনী, বোধহীন কিছু কেরানী গোত্রের শিক্ষিত মধ্যবিত্ত ও ভবঘুরে কিছু পথলেখক ব্যতীত বাংলাদেশের গরিস্ট সংখ্যক মানুষ মোটাদাগে এখনও ধর্মাশ্রয়ী। বুঝে হোক বা নাবুঝে হোক। কি মুসলিম, কি হিন্দু।

জাফর ইকবাল বাঙালি জাতিকে কি দিয়াছেন?

হা ভায়া... জাফর স্যারের কথাই বলিতেছি।আমাদের একমাত্র সেলিব্রিটি শিক্ষক, বেলের গবেষক(যদিও গবেষনা উনি ছাড়িয়াছেন আজ ৮ বৎছর হইল), প্রথম 'কালো'র কলাম লেখক... সাধাসিধা মানুষ... যিনি কিনা টিভি দেখেন না বলিয়া কিশোর কিশোরীর চর্মচোঊক্ষে মহান হইয়াছেন। মুক্তিযুদ্ধের চেতনার ঝান্ডা উচা করিয়াছেন রোজ মাসে একবার। উনাকে লিয়া লেখা ব্লগ, সর্বচ্চো সংখ্যক প্লাস ও মাইনাস উৎপাদন করিয়াছে। ব্লগীয় গোলাগুলিতে অনেকেই হয়েছেন লব্য ড়াজাকার। ভূমিকা না পড়িয়াই মাইনাস বাটন খানা খুজিতেছেন নাকি?খান্ত হোন।

Zafar Iqbal Sir Should not Dance with GIRLS

"...এম এ খান বলেছেন: ভাই আমি কিন্তু শাবির ছাত্র।আমার বান্ধবীরা পরের দিন এসে ক্লাসে টুকে প্রথমে বলেছে আমরা গতকাল জাফর স্যার এর সাথে নেচেছি ।তুমুল নাচের কারনে এক পর্যায়ে স্টেজটিও ভেঙ্গে যায় বলে জানা যায় ।পরে আবার ঠিক করে রাত ৩ টা পর্যন্ত নাচরে আসর চলে ।তারপরও বলবেন কি জাফর স্যার শুধু তার মেয়ের সাথে নেচেছে ।শুনুন ...জাফর স্যারের মেয়ে আমরিকায় থাকে তাই তারা বিদশেী কালচারে বড় হয়েছে ।ও খানে বাপে মেয়ে এক সাথে মদ পান করা অপরাধ হয় না। তাই মেয়ে ও স্ত্রী

Shameless Characterless Teacher Zafar Iqbal.. Danching With Girls on Stage

Shameless Characterless Teacher Zafar Iqbal.. Danching With Girls on Stage..
 
Shahjalal University of Science & Technology, Sylhet
Ladies hall Fest'2009

টেম্পলেট কাষ্টমাইজেশন - ফেসবুক পেজ | ফেসবুক গ্রুপ