জাফর ইকবালের সহোদর ভ্রাতা হুমায়ূন নন্দিত নরকে, আগুনের পরশ মনি লিখিয়াছেন, একুশে পদক পাইয়াছিলেন। নিজের পিএইচডি করা বিষয়ের উপর ঢাবিতে অধ্যাপনা করিয়াছেন। মহান মুক্তিযুদ্ধ লইয়া অনেক চলচিত্র, উপন্যাস লিখিয়াছেন। 'কোথাও কেউ নেই' নাটক দিয়া সারাদেশ কাপাইয়াছেন। আর তদাস্থলে জাফর মশাই মার্কিন মুল্লুক হইতে ফিরিয়া এ যাবত কি করিলেন?
ইংরেজি বই অনুবাদ পূর্বক ছাইন্স ফিকশন লিখিবার ব্যবসা ধরিলেন। গবেষণা আর শিক্ষকতায় সময় দিতে পারিবনা বলিয়া হুমায়ুন মাস্টারি ছাড়িয়া সাহিত্যে মনোনিবেশ করিলেন। আর বেচারা এত মেধাবী জাফর গবেষণা বাদ দিয়া গল্প উপন্যাসের পাবলিকেশনে নামিয়া গেল। নিজের আদর্শ প্রচারের জন্য বস্তাপচা গল্প লিখিয়া, তথাকথিত আদর্শের বুলি দিয়া, বিদেশ ফেরত আদর্শ দেশ সেবক বলিয়া নিজেকে প্রচার করিতে লাগিল।
তাহাতেই সুধী সমাজে ধন্য ধন্য পড়িয়া গেল, অদূরদর্শী তরুণ-তরুণীরা পাগল হ্ইয়া জাফরের নাম ফ্যান ক্লাব খুলিল। অথচ কি এমন জিনিস দিয়া এদেশকে ধন্য করিয়াছে এত মেধাবী জাফর? আসুন তাহার সাহিত্য লইয়া পর্যালোচনা করি।
মুক্তিযুদ্ধ লইয়া জাফর ইকবালের প্রকাশনা দেখুন আর হুমায়ুনের প্রকাশনা দেখুন। পদার্থ লইয়া পড়াশোনা করিয়া মশাই কম্পু ছাইন্স পড়ান কোন যুক্তিতে? বেল ল্যাবের এত বড় গবেষক, কি আবিষ্কার করিল জানিতে পারিলামনা, এদেশে বসিয়া কি গবেষণা করিয়া অধ্যাপক হইল তাও জানিলাম না। কোন কাজ না পারিয়া উপায়ান্ত না দেখিয়া বড় ভাই হুমায়ুনকে দেখিয়া গাজা খুরি ছায়েন্স ফিকশন লিখিবার ব্যবসায় নামিয়া গেল। তাহার সাথে সাথে চলিল নতুন প্রজন্ম আর বাচ্চাদের মগজ ধোলাই সাহিত্য রচনা। মুক্তিযুদ্ধের আসল ইতিহাস না লিখিয়া, মুক্তিযুদ্ধের নামে ফিকশন লিখিতে আরম্ভ করিল। উহাতে সবচেয়ে নিকৃষ্ট পশুর চরিত্র দেয়া হইল দাড়ি-টুপি ওয়ালাদের, যেন দাড়ি টুপি রাজাকারদের জন্মদিনের পোশাক।
যাহা হউক, এক্ষণে জাফরের ধর্ম প্রীতির নমুনা তুলিয়া ধরা হইতেছে তাহার লেখনিতে। জাফরের গল্পের মহাভক্ত, নিয়মিত আর স্মৃতিধর পাঠকরাই ইহা সূত্র উদ্ধার করিতে পারিবেন।
......................
ভাগ্নে মার্কিনে গিয়াছে জ্যাঠা মশাইয়ের সাথে দেখা করিতে। জ্যাঠা মশাই ধার্মিক ম্লেচ্ছ, ম্লেচ্ছ কসাই ছাড়া অন্য জাতের কাটা গোমাংস ভক্ষণ করেননা। তা ভাগ্নে গোমাংসা খাইতে বসিয়াছে। জ্যাঠা মশাই হঠাৎ বলিয়া বসিলেন, "আর বলিসনে এ তল্লাটে আর ম্লেচ্ছদের কসাই খানা নেই, তাই পাকিদের কসাই খানা হইতে তোর জন্য মাংস লইয়া আনিয়াছি । " তৎক্ষণাৎ ভাগ্নে তেলেবেগুনে জ্বলিয়া উঠিল। "হ্যা!!! পাকি কসাইয়ের কাটা গো মাংসা!!!, এরা লাজাকার....ঘাতক..আমার মা-বোনকে ধর্ষণ করিয়াছে......আমি পাকিদের কাটা মাংস খাইয়া...থু ওয়াক থু....."
বাধ্য হইয়া জ্যাঠা মশাই ভাগ্নের জন্য যন্ত্রে কাটা খেরেস্টান প্রজাতির মাংস লইয়া আসিল। ভাগ্নে উহা তৃপ্তি সহকারে ঢেকুর তুলিয়া ভক্ষণ করিল।
.......................................................
সবার পূর্বে দেশকে ভালবাসিতে হইবে। ম্লেচ্ছদের মতন ধর্মের জন্য দেশ ছাড়িয়া হিজরত করা যাইবেনা বরং দেশের জন্য প্রয়োজনে ধর্ম নাশ করিতে হইবে। পাকি ইমামের পিছনে নামায পড়িলে বাঙ্গালিত্ব থাকিবেনা। এর চেয়ে একা বা নামায না পড়াই উত্তম। পাকি জিনিস বর্জন করিতে হইবে, পাকি ক্রিকেট দলকে সমর্থন দেয়া যাইবেনা, কোথাও পানি না পাওয়া গেলেও পাকিদের দোকান হইতে পানি কেনা যাইবেনা, বার হইতে মদ কিনিয়া, মদ গিলিয়া তেষ্টা নিবারণ করিতে হইবেক।
অন্যথায় দেশপ্রেম থাকিবেনা।
.......................
বাড়িতে ঠাকুর দা আর এক নাতি আর এক নাতনি আছেন। মা বাবা গিয়াছেন কর্মস্থলে। ইত্যবসরে দ্বারে ভিক্ষুক আসিয়া কড়া নাড়িতে লাগিল। নাতি গিয়া দরজা খুলিয়া দেখিল ভিক্ষুক। ঠাকুর মশাইকে কে গিয়া বলিল, "ঠাকুর দা, ভিক্ষুক আসিয়াছে। টাকা দিন।"
ঠাকুর দা গম্ভীর গলায় বলিলেন, "আগে তারে শুধাও, ভিক্ষুক হেন্দু না কি ম্লেচ্ছ?"
নাতি গিয়া শুধাইল, "আপনি ম্লেচ্ছ না হেন্দু?" ভিক্ষুক বলিল, "আজ্ঞে আমি হেন্দু!!"
ঠাকুর মশাইকে হেন্দুর কথা বলিতেই তিনি তেলেবেগুনে জ্বলিয়া উঠিলেন।
"কি! ম্লেচ্ছর বাড়িতে হেন্দু আসিয়াছে ভিক্ষা করিতে... এত বড় স্পর্ধা? যা বল কোন ভিক্ষা নাই।"
ইহা শুনিয়া নাতির মন খারাপ হ্ইয়া গেল। দু ভাই বোন মিলিয়া জমানো ব্যাংকের টাকা সব ভিক্ষুককে দিয়া দিল, আর ফন্দি আটিল ঠাকুর দাকে শায়েস্তা করিতে হইবে।
সোজা গিয়া ঠাকুর দার চশমা খুলিয়া মাটিতে ফেলিয়া ভাঙ্গিয়া দিল, টিউব লাইট ভাঙ্গিয়া ফেলিল....ঠাকুরদা চেঁচাইয়া উঠিলেন..."করিস কি? করিস কি?"............."ঠাকুরদা, চশমা খেরেস্টানের আবিষ্কার, টিউব লাইট খেরেস্টানের আবিষ্কার, তুমি ম্লেচ্ছ হইয়া উহা ব্যবহার করিতে পারনা।"
.......................................................
ধর্ম মানুষকে বিভেদ শেখায়, সংকীর্ণতা শেখায়। বিশেষ করিয়া ইসলাম ধর্মের অনুসারী ম্লেচ্ছরা হইল মহা সাম্প্রদায়িক, কেননা তারা সবাই দান খয়রাত, ফেতরা দিবার পূর্বে ভিক্ষুককে জিজ্ঞেস করিয়া লয়, ভিক্ষুক হেন্দু না ম্লেচ্ছ!!! ম্লেচ্ছদের ধর্মে শুধু যাকাত অম্লেচ্ছদের দেয়া নিষেধ। এ অপরাধে তারা খেরেস্টানদের আবিষ্কার ট্রাক-বাস-বিমান ব্যবহার করিতে পারিবেনা। কাজেই ধর্ম পরিচয়ে মানুষকে আলাদা করা যাইবেনা, তবে পাকি আর বাঙালি পরিচয়ে আলাদা করিতে হইবে। চোর ডাকাত গাজা-ডাইল খোর যেই আসুক নিজের ব্যাঙ্ক ভাঙ্গিয়া সব অর্থ দান করিয়া দিতে হইবে। ধর্মনিরপেক্ষ বাঙালি হিসেবে প্রমাণ দিতে হইবে আমরা ধর্মান্ধ ম্লেচ্ছ প্রজাতির মত নীচু জাত নই, বরং মহান।
বুঝি বা না বুঝি ধর্ম কর্ম নিয়া গুরুজন, মুরুব্বিদের সাথে তর্ক বিতর্ক করিতে হইবে , ধমক দেয়া আর সব ধরনের ইতরামো করা যাইবে...প্রয়োজনে তাদের জিনিস পত্র ভাঙ্গিয়া, গায়ের কাপড় শক্তি দিয়া ছিড়িয়া শারীরিকভাবে নাজেহাল করিতে হইবেক।
নইলে বাঙালের জাত থাকিবেনা, ধর্মনিরপেক্ষতা প্রতিষ্ঠা হইবেনা। শহীদের আত্মা কষ্ট পাইবে!
ইংরেজি বই অনুবাদ পূর্বক ছাইন্স ফিকশন লিখিবার ব্যবসা ধরিলেন। গবেষণা আর শিক্ষকতায় সময় দিতে পারিবনা বলিয়া হুমায়ুন মাস্টারি ছাড়িয়া সাহিত্যে মনোনিবেশ করিলেন। আর বেচারা এত মেধাবী জাফর গবেষণা বাদ দিয়া গল্প উপন্যাসের পাবলিকেশনে নামিয়া গেল। নিজের আদর্শ প্রচারের জন্য বস্তাপচা গল্প লিখিয়া, তথাকথিত আদর্শের বুলি দিয়া, বিদেশ ফেরত আদর্শ দেশ সেবক বলিয়া নিজেকে প্রচার করিতে লাগিল।
তাহাতেই সুধী সমাজে ধন্য ধন্য পড়িয়া গেল, অদূরদর্শী তরুণ-তরুণীরা পাগল হ্ইয়া জাফরের নাম ফ্যান ক্লাব খুলিল। অথচ কি এমন জিনিস দিয়া এদেশকে ধন্য করিয়াছে এত মেধাবী জাফর? আসুন তাহার সাহিত্য লইয়া পর্যালোচনা করি।
মুক্তিযুদ্ধ লইয়া জাফর ইকবালের প্রকাশনা দেখুন আর হুমায়ুনের প্রকাশনা দেখুন। পদার্থ লইয়া পড়াশোনা করিয়া মশাই কম্পু ছাইন্স পড়ান কোন যুক্তিতে? বেল ল্যাবের এত বড় গবেষক, কি আবিষ্কার করিল জানিতে পারিলামনা, এদেশে বসিয়া কি গবেষণা করিয়া অধ্যাপক হইল তাও জানিলাম না। কোন কাজ না পারিয়া উপায়ান্ত না দেখিয়া বড় ভাই হুমায়ুনকে দেখিয়া গাজা খুরি ছায়েন্স ফিকশন লিখিবার ব্যবসায় নামিয়া গেল। তাহার সাথে সাথে চলিল নতুন প্রজন্ম আর বাচ্চাদের মগজ ধোলাই সাহিত্য রচনা। মুক্তিযুদ্ধের আসল ইতিহাস না লিখিয়া, মুক্তিযুদ্ধের নামে ফিকশন লিখিতে আরম্ভ করিল। উহাতে সবচেয়ে নিকৃষ্ট পশুর চরিত্র দেয়া হইল দাড়ি-টুপি ওয়ালাদের, যেন দাড়ি টুপি রাজাকারদের জন্মদিনের পোশাক।
যাহা হউক, এক্ষণে জাফরের ধর্ম প্রীতির নমুনা তুলিয়া ধরা হইতেছে তাহার লেখনিতে। জাফরের গল্পের মহাভক্ত, নিয়মিত আর স্মৃতিধর পাঠকরাই ইহা সূত্র উদ্ধার করিতে পারিবেন।
জাফর মশাইয়ের ঝুলি-১
......................
ভাগ্নে মার্কিনে গিয়াছে জ্যাঠা মশাইয়ের সাথে দেখা করিতে। জ্যাঠা মশাই ধার্মিক ম্লেচ্ছ, ম্লেচ্ছ কসাই ছাড়া অন্য জাতের কাটা গোমাংস ভক্ষণ করেননা। তা ভাগ্নে গোমাংসা খাইতে বসিয়াছে। জ্যাঠা মশাই হঠাৎ বলিয়া বসিলেন, "আর বলিসনে এ তল্লাটে আর ম্লেচ্ছদের কসাই খানা নেই, তাই পাকিদের কসাই খানা হইতে তোর জন্য মাংস লইয়া আনিয়াছি । " তৎক্ষণাৎ ভাগ্নে তেলেবেগুনে জ্বলিয়া উঠিল। "হ্যা!!! পাকি কসাইয়ের কাটা গো মাংসা!!!, এরা লাজাকার....ঘাতক..আমার মা-বোনকে ধর্ষণ করিয়াছে......আমি পাকিদের কাটা মাংস খাইয়া...থু ওয়াক থু....."
বাধ্য হইয়া জ্যাঠা মশাই ভাগ্নের জন্য যন্ত্রে কাটা খেরেস্টান প্রজাতির মাংস লইয়া আসিল। ভাগ্নে উহা তৃপ্তি সহকারে ঢেকুর তুলিয়া ভক্ষণ করিল।
জাফর মশাইয়ের ঝুলি -১ হইতে তরুণ-তরুণীদের শিক্ষণীয়
.......................................................
সবার পূর্বে দেশকে ভালবাসিতে হইবে। ম্লেচ্ছদের মতন ধর্মের জন্য দেশ ছাড়িয়া হিজরত করা যাইবেনা বরং দেশের জন্য প্রয়োজনে ধর্ম নাশ করিতে হইবে। পাকি ইমামের পিছনে নামায পড়িলে বাঙ্গালিত্ব থাকিবেনা। এর চেয়ে একা বা নামায না পড়াই উত্তম। পাকি জিনিস বর্জন করিতে হইবে, পাকি ক্রিকেট দলকে সমর্থন দেয়া যাইবেনা, কোথাও পানি না পাওয়া গেলেও পাকিদের দোকান হইতে পানি কেনা যাইবেনা, বার হইতে মদ কিনিয়া, মদ গিলিয়া তেষ্টা নিবারণ করিতে হইবেক।
অন্যথায় দেশপ্রেম থাকিবেনা।
জাফর মশাইয়ের ঝুলি-২
.......................
বাড়িতে ঠাকুর দা আর এক নাতি আর এক নাতনি আছেন। মা বাবা গিয়াছেন কর্মস্থলে। ইত্যবসরে দ্বারে ভিক্ষুক আসিয়া কড়া নাড়িতে লাগিল। নাতি গিয়া দরজা খুলিয়া দেখিল ভিক্ষুক। ঠাকুর মশাইকে কে গিয়া বলিল, "ঠাকুর দা, ভিক্ষুক আসিয়াছে। টাকা দিন।"
ঠাকুর দা গম্ভীর গলায় বলিলেন, "আগে তারে শুধাও, ভিক্ষুক হেন্দু না কি ম্লেচ্ছ?"
নাতি গিয়া শুধাইল, "আপনি ম্লেচ্ছ না হেন্দু?" ভিক্ষুক বলিল, "আজ্ঞে আমি হেন্দু!!"
ঠাকুর মশাইকে হেন্দুর কথা বলিতেই তিনি তেলেবেগুনে জ্বলিয়া উঠিলেন।
"কি! ম্লেচ্ছর বাড়িতে হেন্দু আসিয়াছে ভিক্ষা করিতে... এত বড় স্পর্ধা? যা বল কোন ভিক্ষা নাই।"
ইহা শুনিয়া নাতির মন খারাপ হ্ইয়া গেল। দু ভাই বোন মিলিয়া জমানো ব্যাংকের টাকা সব ভিক্ষুককে দিয়া দিল, আর ফন্দি আটিল ঠাকুর দাকে শায়েস্তা করিতে হইবে।
সোজা গিয়া ঠাকুর দার চশমা খুলিয়া মাটিতে ফেলিয়া ভাঙ্গিয়া দিল, টিউব লাইট ভাঙ্গিয়া ফেলিল....ঠাকুরদা চেঁচাইয়া উঠিলেন..."করিস কি? করিস কি?"............."ঠাকুরদা, চশমা খেরেস্টানের আবিষ্কার, টিউব লাইট খেরেস্টানের আবিষ্কার, তুমি ম্লেচ্ছ হইয়া উহা ব্যবহার করিতে পারনা।"
জাফর মশাইয়ের ঝুলি -২ হইতে তরুণ-তরুণীদের শিক্ষণীয়
.......................................................
ধর্ম মানুষকে বিভেদ শেখায়, সংকীর্ণতা শেখায়। বিশেষ করিয়া ইসলাম ধর্মের অনুসারী ম্লেচ্ছরা হইল মহা সাম্প্রদায়িক, কেননা তারা সবাই দান খয়রাত, ফেতরা দিবার পূর্বে ভিক্ষুককে জিজ্ঞেস করিয়া লয়, ভিক্ষুক হেন্দু না ম্লেচ্ছ!!! ম্লেচ্ছদের ধর্মে শুধু যাকাত অম্লেচ্ছদের দেয়া নিষেধ। এ অপরাধে তারা খেরেস্টানদের আবিষ্কার ট্রাক-বাস-বিমান ব্যবহার করিতে পারিবেনা। কাজেই ধর্ম পরিচয়ে মানুষকে আলাদা করা যাইবেনা, তবে পাকি আর বাঙালি পরিচয়ে আলাদা করিতে হইবে। চোর ডাকাত গাজা-ডাইল খোর যেই আসুক নিজের ব্যাঙ্ক ভাঙ্গিয়া সব অর্থ দান করিয়া দিতে হইবে। ধর্মনিরপেক্ষ বাঙালি হিসেবে প্রমাণ দিতে হইবে আমরা ধর্মান্ধ ম্লেচ্ছ প্রজাতির মত নীচু জাত নই, বরং মহান।
বুঝি বা না বুঝি ধর্ম কর্ম নিয়া গুরুজন, মুরুব্বিদের সাথে তর্ক বিতর্ক করিতে হইবে , ধমক দেয়া আর সব ধরনের ইতরামো করা যাইবে...প্রয়োজনে তাদের জিনিস পত্র ভাঙ্গিয়া, গায়ের কাপড় শক্তি দিয়া ছিড়িয়া শারীরিকভাবে নাজেহাল করিতে হইবেক।
নইলে বাঙালের জাত থাকিবেনা, ধর্মনিরপেক্ষতা প্রতিষ্ঠা হইবেনা। শহীদের আত্মা কষ্ট পাইবে!
0 comments:
Post a Comment