Tipaimukh dam & Zafor Iqbal

  • ভারতের আগ্রাসী পরিকল্পনার টিপাইমুখ ড্যামের ব্যাপারে সারা বাংলাদেশ ও বাঙালী জাতি এই মুহূর্তে সোচ্চার । একান্ত কিছু আওয়ামী মন্ত্রী-এম্পি বাদে সাধারণ আওয়ামী সাপোর্টার রাও একটু আধটু হলেও টিপাইমুখ ড্যাম বন্ধের পক্ষে আলোচনা করছে-কথা বলছে । আওয়ামীলীগের সাধারণ ভোটার রাও এই ব্যাপারটা নিয়ে উদ্বিগ্ন ।

    টিপাইমুখ ড্যামের ব্যাপারে ২০০৫ সালের ডিসেম্বরে অনুষ্ঠিত এক সেমিনারে জাফর ইকবাল বক্তব্য রেখেছিলেন ।

    daily star থেকে , "The ITDC, inaugurated by writer and educationist Muhammed Zafar Iqbal yesterday morning with the slogan 'Development in Harmony with Nature,' ends this evening.

    It will adopt 'Dhaka Declaration' urging political leadership of both India and Bangladesh to save millions from a potential man-made disaster."

    আজ আওয়ামী মহাজোটের সরকার ক্ষমতায় । এখন সময় ২০০৯ । ভারত তার ড্যাম নির্মানের পরিকল্পণা চূড়ান্ত করে ফেলেছে । অথচ......

    আমাদের শ্রদ্ধেয় স্যার মহোদয় (?) এখন পর্যন্ত এই ব্যাপারে একটা টু শব্দও করেছেন কিনা আমার জানা নাই । কারো জানা থাকলে বলবেন, টপিক ডিলিট করে দেবো ।

    ২০০৫ সালের জাফর ইকবাল আজ কেন ভারত সরকারের এই অন্যায় আগ্রাসনের প্রতিবাদ করছেন না ???

    তিনি তো একজন তথাকথিত জনপ্রিয় মানুষ । অনেক তার ফ্যান । তার ফ্যানেরা তার নামে পূজা করতে প্রস্তুত । তার সমালোচনা করা হলে তার ফ্যানেরা রাগে আর ক্ষোভে অন্ধ হয়ে আত্মাহুতি ও নাকি দেয় ! তিনি যদি একটু গলা উচু করে টিপাইমুখ ড্যামের বিরুদ্ধে কথা বলার সাহস রাখতেন , সেটা কি বাংলাদেশের জন্য কল্যানকর হতোনা ? তার হাজারো ফ্যানেরা (?) তার কথায় হয়তো উতসাহী হয়ে টিপাইমুখ বিরোধী আন্দোলনে ঝাপিয়ে পড়ার অনুপ্রেরণা পেতো ।

    চর্রম দেশপ্রেমিক (??) জাফর স্যার (?) বাংলাদেশের এই দু:সময় (যখন সরকার পর্যন্ত ভারতের কাছে নতি স্বীকার করে বসে আছে) কেন চুপ করে আছেন ? তার সমস্যাটা কি ? ভারতের বিরুদ্ধে কথা বলার মুরোদ তার নাই, এইটা বিশ্বাস করতে তার ফ্যানদের নিশ্চয় ই কষ্ট হচ্চৈ । এটা তার বুঝা উচিত ।

    আমরা বাংলাদেশের মরনফাদ টিপাইমুখ ড্যামের বিরুদ্ধে জাফর ইকবালের স্পষ্ট অবস্থান দেখতে চাই ।

    Torongo Islam লিখেছেন:

    ami blog gulote ebepare discussion dekhesi .. shei 2005 er refference e shobai disse.. shamprotik shomoye uni ebepare kisu bolen nai ..

    shomvoboto uni Prothom -alor shopoth porano niye biizi achen . tipaimukh je bangladesh ke shesh kore debe ei bepar onar mone nai, karon uni janen ekhon awamileage gov. khomotae achen ..

    রায়হান রাহী লিখেছেন:

    বিবিসি সংলাপে পাটমন্ত্রী বললেন

    টিপাইমুখ বাঁধ নিযে. তিনি কিছুই জানতেন না

    নিজস্ব প্রতিবেদক

    ‘টিপাইমুখ বাঁধ নিযে. আমি কিছুই জানতাম না। এ নিযে. আলোচনা উঠলে আমি বিভিন্ন ওযেবসাইট ঘেঁটে দেখি, টিপাইমুখ বাঁধের কোনো অস্তিত্বই নেই। এটি একটি পরিকল্পনামাত্র।’ গতকাল শনিবার রাজধানীতে বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত বিবিসি সংলাপে পাটমন্ত্রী আবদুল লতিফ সিদ্দিকী এ কথা বলেছেন।

    তাঁর এই বক্তব্যের পর সংলাপে উপস্থিত এক দর্শক প্রশ্ন করেন, টিপাইমুখ বাঁধ নিযে. কিছু না জানার কারণে মন্ত্রীর লজ্জা হচ্ছে কি না? জবাবে মন্ত্রী বলেন, ‘কোনো কিছু না জানলে লজ্জার কী আছে।’

    লতিফ সিদ্দিকী বলেন, ‘চিলে কান নিযে.ছে বলে আমরা চিলের পেছনে ছুটছি না। বিষয.টিকে বোঝার চেষ্টা করছি। বিএনপির পক্ষ থেকে টিপাইমুখকে একটি রাজনৈতিক ইস্যু হিসেবে তোলার চেষ্টা চলছে। যেন মাযে.র চেযে. মাসির দরদ বেশি।’

    পাটমন্ত্রী টিপাইমুখ নয., বিদ্যুতের সমস্যা ও দারিদ্র্যকে এই মুহুর্তে দেশের প্রধান ইস্যু হিসেবে উল্লেখ করেন। সঙ্গে সঙ্গে দর্শক সারি থেকে এর প্রতিবাদ করা হয.। তাঁরা ফারাক্কার কথা উল্লেখ করে বলেন, এই বাঁধ নির্মিত হলে দেশের পূর্বাংশ মরুভুমি হযে. যাবে। ফলে এটি এই মুহুর্তে গুরুত্বপূর্ণ জাতীয. বিষয.।

    সাবেক রাষ্ট্রপতি ইয়াজউদ্দিন আহম্মেদ ও সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল মইন উ আহমেদের বিচার দাবি করে পাটমন্ত্রী বলেন, ‘২০০৭ সালে আমিই প্রথম বলেছিলাম, সেনাপ্রধান সংবিধান লঙ্ঘন করছেন।’

    সংলাপে উপস্িথত বিএনপির নেতা মঈন খান এ প্রসঙ্গে বলেন, যাঁরা এই বিচার চাইছেন, তাঁরা আন্দোলনে যাবেন। আদালতই তাঁদের বিচার করবেন।

    ঢাকা বিশ্ববিদ্যালযে.র শিক্ষক ফেরদৌসি আজিম সেনাসদস্যরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালযে.র শিক্ষকদের ওপর নির্যাতন করেছেন−এই অভিযোগ করে বলেন, ‘তাঁরা আমার সহকর্মীদের ওপর যে নির্যাতন করেছেন, সে জন্যও বিচার হতে হবে। তবে দেশকে সংঘাতময. অবস্থা থেকে তুলে এনে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠানের পেছনে মইন উ আহমেদের ভুমিকা আছে।’ টিপাইমুখ বাঁধ নিযে. মঈন খান বলেন, টিপাইমুখের বিরুদ্ধে ভারতীয. জনগণই প্রথমে আন্দোলন শুরু করেছে। বিএনপিও বিভিন্ন ফোরামে টিপাইমুখ বাঁধ নিযে. কথা বলেছে। বর্তমান সরকার টিপাইমুখ বাঁধ নিযে. ঠিক কী করবে, তা বুঝে উঠতে পারছে না তিনি।

    সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার বিচারপতি আবদুর রউফ বলেন, ‘এক ফারাক্কার যন্ত্রণাতেই আমরা অস্িথর। এর পর যদি আবার টিপাইমুখ বাঁধ নির্মাণ করা হয., তাহলে দেশের অবস্থা আরও খারাপ হবে।’ আন্তর্জাতিক নদী আইন মেনে এ ব্যাপারে ব্যবস্থা নিতে তিনি সরকারের প্রতি আহভ্রম্ভান জানান।

    ফেরদৌসি আজিম টিপাইমুখ বাঁধ নিযে. ভারতের মনিপুরের আন্দোলনকারীদের সঙ্গে একত্রিত হযে.
    এর বিরুদ্ধে জনমত গডে. তোলার আহভ্রম্ভান জানান। তিনি এ ব্যাপারে ভারতের বাঁধবিরোধী আন্দোলনের সংগঠক অরুন্ধতী রায. ও মেধা পাটেকরের সঙ্গে যোগাযোগ করতে সরকারকে পরামর্শ দেন। সংলাপে সঞ্চালক ছিলেন মিথিলা ফারজানা।
    over a year ago · Delete Post



  • Mukto-mona dengerous Dr zafor Iqbal, Akash Malik, Nasthikothar vormo, Taslama narsin, ...

    Hassan AbdAllah Shamol (Notre Dame College, Dhaka) লিখেছেন:

    Dude, they are anything but mukto monas. I know what they write, Ive read what they say. Just being an atheist doesnt make anyone a mukto mona.

    This is what Bertrand Russel said.

    "It would be perfectly possible to be a complete and absolute Rationalist in the true sense of the term and yet accept this or that dogma. The question is how to arrive at your opinions and not what your opinions are. The thing in which we believe is the supremacy of reason. If reason should lead you to orthodox conclusions, well and good; you are still a Rationalist."

    Therefore I am an orthodox Muslim and I claim to be a rationalist.
    over a year ago · Delete Post

  • জাফর ইকবাল র’এর পার্পাস কতটা সার্ভ করেন সে বিষয় মন্তব্য করাকে অনেকে হাইপোথেটিকাল হিসেবে বিবেচনা করবেন। কিন্তু কোন ব্যাক্তির কর্মকান্ডকে ঘিরে যখন একটি পাবলিক পার্সেপশান তৈরি হয়, তখন সেই ধারণার কোন না কোন ভিত্তি থাকে। কারও পরিচয় শুধু নিজ প্রদত্ত বিবরণ থেকেই সৃষ্টি হয়না। তার কর্মকান্ড, তার মতবাদ, তার মতপ্রকাশের ধরণ, প্রকাশিত মতের ধরণ, এসব থেকে সেই ব্যাক্তির চিন্তাধারার দিকগুলো সম্পর্কে জানা যায়। জাফর ইকবালের লেখালেখিতে অক্লান্তভাবে ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে নেতিবাচক ধারণা দেয়ার চেষ্টা করা হয়, এটি তার লেখালেখি থেকেই স্পষ্ট হয়।

    বাংলাদেশের বিগত বছরগুলোতে এমন ইস্যু কমই হয়েছে যেগুলোকে মুহম্মদ জাফর ইকবাল তার বন্ধুতোষণ ও শত্রুহননের জন্য ব্যবহার করেননি। পুলিশ বাহিনীর পোষাক পরিবর্তনের সময়ও মুহম্মদ জাফর ইকবাল আবিষ্কার করেছিলেন যে এই সিদ্ধান্ত মূলত বিএনপি সমর্থক পোষাক ব্যাবসায়িদের লাভবান করার একটি প্রক্রিয়া। শুধুমাত্র এই একটি ঘটনা থেকে তিনি এও বুঝে ফেলেছিলেন বাংলাদেশ একটি ব্যানানা রিপাবলিকে রূপ নিতে যাচ্ছে।

    এধরণের মস্তিষ্কহীন মতবাদের সৃষ্টা মুহম্মদ জাফর ইকবাল কিন্তু টিপাইমুখ বাঁধের ইস্যুতে সম্পূর্ণ নির্বাক। যেন টিপাইমুখ বাঁধে বাংলাদেশের ক্ষতি হবে এটি শুধুই ভারতবিরোধী দূর্জনদের প্রপাগান্ডা। মুহম্মদ জাফর ইকবাল যদি বাংলাদেশের ভালোমন্দ নিয়ে এতটাই চিন্তিত হয়ে থাকেন, তবে তার কর্মস্থল সংলগ্ন এলাকাগুলোকে যে মরুভূমিতে রূপান্তরিত করার প্রক্রিয়া প্রতিবেশী দেশ প্রতিদিনই একটু একটু করে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে, সে বিষয় তিনি কেন নিশ্চুপ। টিপাইমুখ বাধের বিরুদ্ধে যখন জাতীয়তা, দল, মত, ধর্ম নির্বিশেষ বিশেষজ্ঞ ও সাধারণ মানুষরা ঐক্যবদ্ধ হচ্ছেন, তখন বিশিষ্ট সুশীল জাফর ইকবাল নির্বাক কেন? তিনি কি এই সত্যকে আরও জোরদার করছেন যে দেশের প্রকৃত দুঃসময়ে সুশীলদের কাপুরুষ পরিচয় বিকশিত হয়ে পড়ে? নাকি এটা তার রাজনৈতিক দায়বদ্ধতা? তিনি কি অতীতে কখনও নিজেকে কোন রাজনৈতিক আউটফিটের কাছে বিক্রি করে দিয়েছিলেন যে আজ সরব হতে তার বাধছে? নাকি এই ডিসকাশান টপিকে যে গুরুতর অভিযোগটি করা হয়েছে তা সত্য?

0 comments:

Post a Comment

টেম্পলেট কাষ্টমাইজেশন - ফেসবুক পেজ | ফেসবুক গ্রুপ