কিছু হলেই জিয়া, খালেদা ও তাদের পরিবার নিয়ে কথার ফোয়ারা ফলাতে যে কয়জন নিরপেক্ষতার মুখোশধারী আছেন তাদের মধ্যে ডঃ জাফর ইকবালই সর্ব সেরা। এমন ভাবে মতলববাজী ও বিকৃতির ইতিহাস জিয়া ও তার মুক্তিযুদ্ধ এবং তার শাসনামলকে উল্লেখ করে যে বাংলাদেশ যেন ধ্বংস হয়ে পাকিস্তান হয়ে গিয়েছিল। তিনি কিশোর-তরুণদের আইকন সাজতে চান। কথার কারসাজি তথা মিষ্টি ও চটকদার কথা বলে তিনি বহু মিথ্যা ও প্রতারণা করে এদেরকে বিভ্রান্ত করেছিলেন।
বিগত জোট সরকারের আমল হতে ২০০৯ সাল পর্যন্তও ইকবালের সমালোচনা করলে রাজাকার, পাকি ইত্যাদি অপবাদ দেওয়ার মত ব্লগারদের অভাব হত না। আজকে দেশের গ্যাস-কয়লা উত্তোলন, বিদ্যুত, দ্রব্য-মূল্য, যোগাযোগ, শেয়ার বাজার, আড়িয়াল বিলে বিমান বন্দর বানানোতে ৫০ হাজার কোটি টাকা অপচয় ও মানুষ গৃহহীন, পরিবেশের ক্ষতি নিয়ে যখন আলীগের বহু বিবেকবান সমর্থক সোচ্চার তখন ডঃ জাফর ইকবালের কোন লেখাই দেখা যাচ্ছে না। এরা নাকি জাতির বিবেক!
এক শেয়ার বাজারেই লক্ষ কোটি টাকা প্রায় ১৪ বিলিয়ন ডলার লুটপাট তারপরেও তার মত বুদ্ধিজীবি কিভাবে ঘাপটি মেরে থাকে? বাংলাদেশের র্দূভাগ্য যে তার মত বর্ণচোরা, পক্ষপাত দুষ্টর কারণেই আজকে হাসিনার মত অসভ্য-দানব সরকার পাকাপোক্ত ভাবে জেকে বসেছে। তরুণদের ভোট এই সরকারের পক্ষে গেছে। তবুও আমি বলব এই সরকারের ১৭০ টির বেশী সিট পাওয়ার কথা না। কারণ মঈন গংরাই এই কারসাজির নির্বাচন করেছে। যাতে করে ভারতকে বাংলাদেশের ক্ষতি করে ট্রানজিট, সমুদ্র বন্দর ইত্যাদি ব্যাবহার করতে দেওয়া যায়। চীন দূরে থাকুক নেপাল ও ভুটানকেও ট্রানজিট দিবে এমন কোন নিশ্চয়তা নেই।
তারপর বাংলাদেশ কি পরিমাণ ট্রানজিট ফি পাবে সেটাও স্পষ্ট নয়। একজন প্রকৃত দেশপ্রেমিক কিভাবে মুখ বুঝে এগুলো সহ্য করে তা বিশ্বাস করা কঠিন। আম্লীগের এই সীমাহীন দুঃশাসনে একজন বিএনপির সমর্থক হিসেবে খুব খুশী হওয়ার কারণ নেই। ১/১১ হতে আজ পর্যন্ত দেশ পিছিয়েই যাচ্ছে, একের পর এক সমস্যার পাহাড় জমছে। এটা পুরো দেশের ও জনগণের ক্ষতি। আগামী তিন বছরে সরকার এই পরিস্থিতি সামাল দিতে পারবে বলে মনে হচ্ছে না। তারপরেও যদি আর কোন আত্নঘাতী কাজ না করে তাও রক্ষা। সেক্ষেত্রে ডঃ জাফর ইকবালের মত ব্যাক্তিদের কোন উপদেশ দিতে দেখি না।
তিনি যদি মোজাম্মেল বাবুর মত দলীয় ব্যাক্তি হতেন তাহলে তাকে বেশীর ভাগই এড়িয়ে যেতাম। ব্যাক্তিগত শিক্ষা ও জ্ঞানের দিক দিয়ে ইকবাল একজন ট্যালেন্ট। কিন্তু তার মত প্রতিভা দেশের র্দূদিনে স্রেফ দলীয় মনোভাবের কারণে নিশ্চুপ থাকবেন সেটা জাতির জন্য র্দূভাগ্য। এ ধরণের নিস্ক্রিয়তা জাতির সাথে প্রতারণা ছাড়া আর কি হতে পারে?
http://www.sonarbangladesh.com/blog/Bangladesh_Zindabad/26133
বিগত জোট সরকারের আমল হতে ২০০৯ সাল পর্যন্তও ইকবালের সমালোচনা করলে রাজাকার, পাকি ইত্যাদি অপবাদ দেওয়ার মত ব্লগারদের অভাব হত না। আজকে দেশের গ্যাস-কয়লা উত্তোলন, বিদ্যুত, দ্রব্য-মূল্য, যোগাযোগ, শেয়ার বাজার, আড়িয়াল বিলে বিমান বন্দর বানানোতে ৫০ হাজার কোটি টাকা অপচয় ও মানুষ গৃহহীন, পরিবেশের ক্ষতি নিয়ে যখন আলীগের বহু বিবেকবান সমর্থক সোচ্চার তখন ডঃ জাফর ইকবালের কোন লেখাই দেখা যাচ্ছে না। এরা নাকি জাতির বিবেক!
এক শেয়ার বাজারেই লক্ষ কোটি টাকা প্রায় ১৪ বিলিয়ন ডলার লুটপাট তারপরেও তার মত বুদ্ধিজীবি কিভাবে ঘাপটি মেরে থাকে? বাংলাদেশের র্দূভাগ্য যে তার মত বর্ণচোরা, পক্ষপাত দুষ্টর কারণেই আজকে হাসিনার মত অসভ্য-দানব সরকার পাকাপোক্ত ভাবে জেকে বসেছে। তরুণদের ভোট এই সরকারের পক্ষে গেছে। তবুও আমি বলব এই সরকারের ১৭০ টির বেশী সিট পাওয়ার কথা না। কারণ মঈন গংরাই এই কারসাজির নির্বাচন করেছে। যাতে করে ভারতকে বাংলাদেশের ক্ষতি করে ট্রানজিট, সমুদ্র বন্দর ইত্যাদি ব্যাবহার করতে দেওয়া যায়। চীন দূরে থাকুক নেপাল ও ভুটানকেও ট্রানজিট দিবে এমন কোন নিশ্চয়তা নেই।
তারপর বাংলাদেশ কি পরিমাণ ট্রানজিট ফি পাবে সেটাও স্পষ্ট নয়। একজন প্রকৃত দেশপ্রেমিক কিভাবে মুখ বুঝে এগুলো সহ্য করে তা বিশ্বাস করা কঠিন। আম্লীগের এই সীমাহীন দুঃশাসনে একজন বিএনপির সমর্থক হিসেবে খুব খুশী হওয়ার কারণ নেই। ১/১১ হতে আজ পর্যন্ত দেশ পিছিয়েই যাচ্ছে, একের পর এক সমস্যার পাহাড় জমছে। এটা পুরো দেশের ও জনগণের ক্ষতি। আগামী তিন বছরে সরকার এই পরিস্থিতি সামাল দিতে পারবে বলে মনে হচ্ছে না। তারপরেও যদি আর কোন আত্নঘাতী কাজ না করে তাও রক্ষা। সেক্ষেত্রে ডঃ জাফর ইকবালের মত ব্যাক্তিদের কোন উপদেশ দিতে দেখি না।
তিনি যদি মোজাম্মেল বাবুর মত দলীয় ব্যাক্তি হতেন তাহলে তাকে বেশীর ভাগই এড়িয়ে যেতাম। ব্যাক্তিগত শিক্ষা ও জ্ঞানের দিক দিয়ে ইকবাল একজন ট্যালেন্ট। কিন্তু তার মত প্রতিভা দেশের র্দূদিনে স্রেফ দলীয় মনোভাবের কারণে নিশ্চুপ থাকবেন সেটা জাতির জন্য র্দূভাগ্য। এ ধরণের নিস্ক্রিয়তা জাতির সাথে প্রতারণা ছাড়া আর কি হতে পারে?
http://www.sonarbangladesh.com/blog/Bangladesh_Zindabad/26133
0 comments:
Post a Comment